প্রতিলিপি প্রেমের গল্প - An Overview

আমার ...

গাড়িটা স্টার্ট করে বেশ আস্তে আস্তে চালাচ্ছে গৌরব , মাম জানালা দিয়ে মুখটা বের করে ঠান্ডা বাতাস টা খুব শান্তির সাথে উপভোগ করছে । গৌরব মামের হাত টা শক্ত করে ধরে জিজ্ঞাসা করলো ” মাম কবে তোমার পরিবার আমায় মেনে নেবে!”

তাই সেদিনি নাকি তোমার অপারেশন করানো লাগবে। আর তার জন্য চাই দুটো কিডনী। কিন্তু সেই সময় তোমার কিডনীর সাথে মাচিং কোনো কিডনীই মিলছিলো না। সেদিন যদি তোমার অপারেশন না করানো হয় তাহলে নাকী আর তোমাকে বাচাঁনো যাবে না। এই সব কিছু শুনে বিশ্বাস করো আমার তখন মনে হচ্ছিল যে আমার বুকের বাম পাশটায়কেউ ছুরি চালিয়ে দিয়েছে। আমি সব সোনার পর সাথে সাথে সব জায়গায় কিডনীর খোঁজ করি ‘কিন্তু কোথাও কিডনী পাইনি।

বারো বছরের স্কুল জীবনে ভাবতাম কবে এই জেলখানা থেকে মুক্তি পাবো। আজ বুঝতে পারলাম স্কুলজীবনের ওই বারোটা বছরই জীবনের কাটানো সেরা সময় ছিল।

হোম বিনোদন রোমাঞ্চকর ও ইমোশনাল গল্পে নির্মিত স্কুল জীবনের ভালোবাসা-২ প্রকাশিত: বুধবার, ২৮ আগস্ট, ২০২৪ ৩৮ বার শেয়ার হয়েছে

কাছে না পেয়েও দূর থেকে পছন্দের মানুষটার প্রতি ভালোবাসা, ‘সে আর ফিরবে না’ জেনেও তার ফেরার পথে চেয়ে থাকা…!

স্কুল জীবনে স্কুল জীবনের অসমাপ্ত ভালোবাসার গল্প বন্ধুত্ব রংধনুর সাত রং দিয়ে মাখা।

নিষ্পাপ সেই সম্পর্ক, খুনসুটি সেই মুহূর্ত।

_, নানি আমি এখনো পুরো ডাক্তার হইনি । আমি এখন হাফ ডাক্তার, কয়েক দিন পরে ফুল ডাক্তার হব। তখন আপনার চিকিৎসা আমি করব ইনশাআল্লাহ। কথা শুনে নানী হেসে ওনাকে জড়িয়ে ধরলেন।

আজকে তোমার এই সব কিছুর জন্য আমি দায়ী। আমার জন্য তোমার আজকে এই অবস্থা। আমার জীবন বাঁচাতে গিয়েই আজকে তুমি মরতে বসেছো। কেনো করলে তুমি এমন বলোকেনো করলে। (এই বলে আবারো রক্তিমকে জরিয়ে ধরে কান্না শুরু করে দিলো…)

তাই এখন সেই চিঠির সাথে ফুল কিনে দিয়ে বন্ধু বিপুলের মাধ্যেমে তোমার কাছে পাঠিয়ে দিয়াছি। সে তোমাকে তিনদিন বাসায় না পেয়ে দরজার সামনে রেখে চলে আসে।

তুমি তো কোনো অন্যায় করোনি। তাহলে কি জন্য আমার কাছে ক্ষমা চাওয়া বলো।

নানি বললেন ,”কই আমার ডাক্তার ভাই কই ? ডাক তাকে।”

এই ছেলে! তোমার মত বখাটে ছেলের এখানে কি? তোমাকে ঢুকতে দিলো কে? চাচা, এই চাচা। তুমি এমন গুন্ডা বখাটেদের বাড়িতে ঢুকতে দেও কেনো? তোমায় না বলেছি এদের বাড়িতে ঢুকতে দেখলেই একদম ঘাড় ধরে বের করে দেবে। তাহলে এই কুকুরটা বাসায় এলো কিভাবে, হুম?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *